ভাইয়েরা তোমার বোনেরা আমার... পুরোটাই কিন্তু অন্য সাইট থেকে মাইরা নেওয়া...
উৎসর্গ: বাংলাদেশ সাইবার আর্মির সকল মেধাবী সাহসী যোদ্ধাদের।
বাংলাদেশ এবং ভারতীয় সাইবার আর্মির ‘সাইবার ওয়্যার এ এখন বেশ উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে। একইসাথে’ বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টিকে নিয়েছে আন্তর্জাতিক হ্যাকার কমিউনিটিগুলো। একাধিক আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ ইতিমধ্যে বাংলাদেশী হ্যাকার গ্রুপের পক্ষ নিয়েছে বলে জানিয়েছে ‘ব্লাকহ্যাট হ্যাকার’ গ্রুপের একজন মডারেটর। প্রিয় টেক কে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ জেডএইচসি এবং দ্যা হ্যাকার আর্মি ইতিমধ্যে আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশী হ্যাকাররাও বেশ দক্ষ। ভারত তাদের সীমান্ত হত্যাকাণ্ড না থামালে আমরা পুরো ভারতের সাইবার স্পেস কে ‘হেল’ বানিয়ে দিবো।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং আলোচিত হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাসও বাংলাদেশী হ্যাকার গ্রুপগুলোর সঙ্গে কাজ করবে বলে ইতিমধ্যে তথ্য পাওয়া গেছে। তবে অ্যানোনিমাস অফিসিয়ালি কোন ভিডিও প্রকাশ করেনি বা তথ্য দেয়নি। এ ব্যাপারে বাংলাদেশী ব্লাকহ্যাট হ্যাকার গ্রুপের একজন মডারেটর জানান, অ্যানোনিমাসের শীর্ষস্থানীয়দের থেকে ইতিমধ্যে আমরা সম্মতি পেয়েছি।
-----------------------------------------------------
অ্যানোনিমাস যদি যোগ দেয় ইন্ডিয়ার সাইট গুলোর অস্তিত্ব সঙ্কটে পরবে ।
-----------------------------------------------------
দেখি এবার ইন্ডিয়া সীমান্ত হত্যা বন্ধ না করে কই যায় ; আমাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করায় এইসব বিদেশী হ্যাকারদের জানাই মনের গভীর থেকে শ্রদ্ধা।
Untraceable
এই মুভিটা বেশ ইন্টারেস্টিং। মুভিতে দেখা যায় একজন রহস্যময়/অচেনা লোক কিছু নির্দিষ্ট মানুষকে বন্দী করে নিয়ে আসে। তারপর তাদের এক আজব পদ্ধতিতে মারার জন্য ব্যবস্হা করে। আজব কারণ সে সেই বন্দীদের ইন্টারনেটে লাইভ স্ট্রিমিং করে এমনভাবে সব গুছিয়ে রাখে যাতে যত বেশী হিট ওই ওয়েবসাইটে হবে আস্তে আস্তে ওই লোকটি ততই মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাবে। আমেরিকার প্রশাসনের সব কম্পিউটার বিশেষজ্ঞরা সেই সাইটটি বন্ধ করে দেয়ার জন্য চেষ্টা চালাতে থাকে। কিন্তু কোনভাবেই পারছে না তারা সেই কাজটি করতে।
Sneakers
এই মুভিটির গল্প একদল কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ দলকে নিয়ে। যাদের কাজ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্হাকে আরো উন্নত করা এবং চেক করে দেখা। কিন্তু একদিন তাদের কাছে আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্হা থেকে কিছু অফিসার আসে। তারা তাদেরকে বলে ‘ব্ল্যাক বক্স’ নামের খুব দরকারী ও গোপনীয় একটি সরকারী ফাইল তাদেরকে বের করে দিতে। ফাদে পড়ে তারা বাধ্য হয় কাজটি করতে। কিন্তু সেই কাজটি করার পর কাহিনী অন্যদিকে মোড় নেয়। সবার জীবন বিপন্ন হয়ে উঠে।
ব্লগার মুনতার সৌজন্যে
Live free or die hard
এটা তো মারাত্মক একটি মুভি। দেখে ফেলেছেন মনে হয় সবাই। না দেখা হলে দেখে ফেলুন। চরম একটি মুভি। কম্পিউটারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবহারে অভস্ত্য আমেরিকার উপর এক ভয়ানক টেররিস্টদের দল আক্রমণ চালায়। হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে তারা সবকিছু প্রায় দখল করে ফেলে। দেশের সরকার এবং সবাইকে জিম্মি করে ফেলে। আমাদের সবার প্রিয় অফিসার John McClane সেই দলটিকে ধ্বংস করার কাজে ঝাপিয়ে পড়ে। জটিল।
Takedown
এই মুভিটি সত্য কাহিনীর উপর নির্মিত। Kevin Mitnick নামের একজন বিখ্যাত হ্যাকারকে নিয়ে এই মুভি। সে একজন বেশ প্রতিভাবান কম্পিউটার জিনিয়াস এবং হ্যাকার। প্রায়ই নানা জায়গায় সে কারণ-অকারণে হ্যাক করে থাকে। ভালোই চলছিলো সব। কিন্তু একদিন সে আরো বড় চ্যালেন্জিং কিছু করার জন্য computer crimes expert Tsutomu Shimomura এর কম্পিউটার হ্যাক করে ফেলে। ঘটনা তখন আর সাধারণ দিকে থাকে না। জমে উঠে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার এক মজার খেলা।
WarGames
বেশ ভালো মুভি। মুভিটির কাহিনী একজন তরুণ কম্পিউটার জিনিয়াসকে নিয়ে। হঠাৎ করেই একদিন সে গেম খেলতে খেলতে আমেরিকার নিউক্লিয়ার বোমার নিয়ন্ত্রণকারী সুপার কম্পিউটারের মাঝে প্রবেশ করে ফেলে। কন্ট্রোল তার হাতে চলে আসে। কিন্তু সে ব্যাপারটি বুঝতে পারে না। সাধারণ একটি কম্পিউটার গেম মনে করে সে খেলতে থাকে। এদিকে তার এই কাজে আমেরিকা এবং রাশিয়ার মাঝে অনেক কিছু ঘটতে শুরু করে। পৃথিবী এগিয়ে যেতে থাকে ৩য় বিশ্বযুদ্ধের দিকে। দারুণ মুভি।
Eagle Eye
সমগ্র আমেরিকার নিরাপত্তা ব্যবস্হা এখন স্বয়ংক্রিয়। ‘Eagle Eye’ নামের একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন প্রোগ্রাম এখন সবকিছু দেখে। বেশ ভালোভাবেই চলছিলো সব। কিন্তু হঠাৎ করে সেই প্রোগ্রামের একজন অফিসার সন্দেহজনকভাবে মারা যায়। তার যমজ ভাইও কিছু না জেনে ফাদে পড়তে থাকে। সাথে যোগ হয় আরেকজন মহিলা। তাদেরকে ব্ল্যাকমেইল করা হয় কিছু কাজ করার জন্য। গোয়েন্দাসংস্হার লোকজন তাদের হন্য হয়ে খুজতে থাকে। কিন্তু কেউই বুঝতে পারে না আড়ালে খুব শক্তিশালী একজন সবকিছুর কলকাঠি নাড়ছে। খুব ভয়ংকর তার পরিকল্পনা।
Antitrust
Milo নামের একজন জিনিয়াস কম্পিউটার প্রোগ্রামারকে নিয়ে এই মুভি। ভার্সিটি থেকে বেরিয়ে সে খুব বিখ্যাত এবং বিশাল বড় একটি কোম্পানীতে চাকরী নেয়। সেই কোম্পানীর বস তার সবসময়ের আইডল। হঠাৎ করে একদিন তার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু খুন হয়। সেই খুনের ঘটনাটি আরো বিস্তারিত জানতে গিয়েই চমকে দেয়া অনেক কিছু হাজির হতে থাকে তার কাছে। বুঝতে পারে কাউকে বিশ্বাস করা উচিত নয় আর। তার জীবনের পিছনেও লেগে যায় একদল।
The Score
Nick একজন পেশাদার অপরাধী। জেল থেকে ছাড়া পাবার পর সে সব খারাপ কাজ ছেড়ে দিয়ে ভালো পথে চলে আসার চিন্তা করে। কিন্তু এমন সময় তার কাছে খুব বড় একটি কাজের অফার আসে। করবে না ভেবেও সে লোভে পরে কাজটি হাতে নেয়। খুব বড় এবং বিপদজনক একটি কাজ। কিন্তু করতে পারলে টাকা পাওয়া যাবে অনেক। এজন্য দরকার খুব প্রতিভাবান একজন কম্পিউটার হ্যাকার। সব কিছু গুছিয়ে কাজটি করার জন্য রওনা হয় সবাই। তারপর ঘটনা সম্পূর্ণ অন্যদিকে মোড় নিয়ে নেয়।
Swordfish
গল্পটি দূর্ধর্ষ একটি অপরাধীর দল এবং একজন কম্পিউটার জিনিয়াসকে নিয়ে। তারা সেই কম্পিউটার জিনিয়াসকে ব্ল্যাকমেইল করে ধরে নিয়ে আসে। সেই অপরাধীর দল খুব বড় একটি ব্যাংক ডাকাতীর পরিকল্পনা নিয়ে নেমেছে। বিনাদ্বিধায় তারা মানুষ খুন করে ফেলতে পারে। সবকিছু পরিকল্পনা করে তারা সেই কম্পিউটার জিনিয়াসকে নিয়ে ব্যাংক ডাকাতি করতে যায়। কিন্তু সেই দিনটিতে নানা বিপত্তি এবং একেরপর এক ঘটনা ঘটতে থাকে। যতটা সহজে সব হবার কথা ছিলো সেটি আর সম্ভব হয়ে উঠে না। শুরু হয় ভয়ংকর এক খেলা।
Hackers
বেশ মজার মুভি। Murphy ১১বছরের একজন কম্পিউটার জিনিয়স হ্যাকার। মাত্র এই বয়সেই সে একদিনে প্রায় ১হাজারের উপর কম্পিউটার সিস্টেম ক্র্যাশ করে দেয়। এমনকি নিউইয়র্ক স্টক মার্কেটে তার জন্য ৭পয়েন্ট কমে যায়। তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শাস্তি হিসেবে ১৮বছর বয়স হবার আগে তাকে কোন প্রকার কম্পিউটারের সামনে বসার উপর নিষেধাজ্ঞা করে রায় দেয় আদালত। একসময় তার বয়স ১৮ শেষ হয়। কিন্তু আগের সেই নেশা এখনো যায়নি। বরং বেড়েছে। এবার সে আরো কয়েকজনকে নিয়ে বিশাল এক প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামে।
The Social Network
আমার খুব প্রিয় এবং বিখ্যাত একটি মুভি। দেখে ফেলেছেন অনেকেই। এই মুভিটি ঠিক হ্যাকিং মুভির মাঝে পড়ে না। হ্যাকিং বলতে একটি ঘটনা প্রথম ৩০মিনিটে কিছুটা ছিলো। Facebook ব্যবহার করেন না এমন মানুষ বর্তমানে খুব কমই আছে। এর প্রতিষ্ঠাতা Mark Zuckerberg কেও সবাই চিনেন। তারই জীবনকাহিনী এই মুভি। কিভাবে Mark ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করলেন, কে কে ছিলেন এর পিছনে এবং কি ধরণের বাধার মুখে পড়তে হয়েছিলো তাকে এর জন্য সেটিই দেখানো হয়েছে এই মুভিতে। মাস্ট সি।
No comments:
Post a Comment